নজিস্ব প্রতবিদেক : পাবনার সুজানগররে ঐতহ্যিবাহী সাতবাড়ীয়া উচ্চবদ্যিালয়রে একটি পরত্যিক্ত ভবনে চলছে শক্ষর্িাথীদরে পাঠদান। সইে সঙ্গে শক্ষিক-র্কমচারীরাও ওই একই ভবনে ঝুঁকি নয়িে বদ্যিালয়রে র্কাযক্রম পরচিালনা করছনে। যকেোনো মুর্হূতে পরত্যিক্ত ঝুঁকপর্িূণ ওই ভবন ভঙেে হতাহতরে ঘটনা ঘটতে পার।ে
বদ্যিালয় পরচিলানা কমটিরি সভাপতি এসকে হাববিুল্লাহ বলনে ১৯৬৪সালে শক্ষিা প্রকৌশল বভিাগরে র্অথায়নে ওই ভবনটি নর্মিাণ করা হলওে অদ্যাবধি সরকারভিাবে সংস্কার করা হয়ন।ি ফলে র্দীঘদনিরে পুরোনো ওই ভবনরে বভিন্নি জায়গায় ফাটল ধরার পাশাপাশি পলস্তারা খসে রড বরে হয়ে গছে।ে বদ্যিালয়রে প্রধান শক্ষিক একএেম শামছুল আলম বলনে ২০১২সালে উপজলো প্রকৌশল বভিাগ র্কতৃপক্ষ ভবনটি পরর্দিশন করে পরত্যিক্ত ঘোষণা করনে এবং পাঠদান থকেে বরিত থাকতে বলনে। কন্তিু বদ্যিালয়ে ৬ষ্ঠ থকেে ১০ম শ্রণেি র্পযন্ত প্রায় ১হাজার শক্ষর্িাথী রয়ছে।ে বদ্যিালয়ে আরো দু’টি ভবন থাকলওে শক্ষর্িাথীদরে জায়গা সঙ্কুলান হয়না। ফলে নরিুপায় হয়ে পরত্যিক্ত তথা অত্যন্ত ঝুঁকপর্িূণ ওই ভবনইে শক্ষর্িাথীদরে পাঠদান এবং অফসিয়িাল র্কাযক্রম পরচিালনা করতে হয়। বদ্যিালয়রে ৯ম শ্রণেরি ছাত্র রাকবিুল ইসলাম বলনে একটু ভারি বৃষ্টি হলইে ওই ভবনরে ছাদ দয়িে পানি পড়।ে কখনও কখনও আবার টুকরা টুকরা পলস্তারা খসে গায়রে উপরও পড়ে থাক।ে এ সময় পাঠদান বঘ্নিতি হয়। ৮ম শ্রণেরি ছাত্র আবরি হাসান বলনে শ্রণেি কক্ষে ভয়ে ভয়ে লখো-পড়া করতে হয়। যকেোনো সময় ভবনটি ভঙেে পড়ে বড় ধরনরে র্দুঘটনা ঘটতে পার।ে বদ্যিালয়রে প্রাক্তন ছাত্র ওমর আলী মাস্টার বলনে ১৯২০সালে প্রতষ্ঠিতি ওই বদ্যিালয়রে অনকে ছাত্র সরকাররে র্উধŸতন পদে র্কমরত রয়ছেনে। তা ছাড়া পাবনা-২ (সুজানগর-বড়ো) আসনরে র্বতমান সংসদ সদস্য সাতবাড়ীয়ার কৃতী সন্তান আহমদে ফরিোজ কবরিও ওই বদ্যিালয়রে ছাত্র। কন্তিু তারপরও বদ্যিালয়রে পরত্যিক্ত ঝুঁকপর্িূণ ভবনে শক্ষর্িাথীদরে পাঠদান করতে হচ্ছ।ে এ বষিয়ে জানতে শক্ষিা প্রকৌশল বভিাগরে নর্বিাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমানরে মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলওে তনিি ফোন রসিভি করনে নাই।